সার, মসুর ডাল ও ভোজ্যতেল আমদানির অনুমোদন

admin

সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির (সিসিজিপি) বৈঠকে সার, মসুর ডাল ও ভোজ্যতেল আমদানিসহ ১৩টি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।

বুধবারের এই সভায় সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। শিল্প মন্ত্রণালয়ের পৃথক প্রস্তাব অনুযায়ী, বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন (বিসিআইসি) মোট ৬০ হাজার মেট্রিক টন সার আমদানি করবে, যার মধ্যে ৩০ হাজার বাল্ক গ্রানুলার ইউরিয়া সৌদি আরবের এসএবিআইসি এগ্রিনিউট্রিয়েন্টস কোম্পানি থেকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে আমদানি করা হবে। অবশিষ্ট ৩০ হাজার মেট্রিক টন ব্যাগড গ্রানুলার ইউরিয়া বাংলাদেশের কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড থেকে ক্রয় করা হবে।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন (বিএডিসি) প্রায় এক লাখ টন বিভিন্ন ধরনের সার আমদানি করবে।মোট আমদানির মধ্যে বিএডিসি সৌদি আরবের মা’আদেন থেকে ৪০ হাজার টন ডিএপি সার, মরক্কোর ওসিপি, এসএ থেকে ৬০ হাজার মেট্রিক টন টিএসপি সার আমদানি করবে।

রাষ্ট্রীয় বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) দেশি-বিদেশি সরবরাহকারীদের কাছ থেকে মোট ১৮ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন মসুর ডাল কিনবে।এর মধ্যে ৬ হাজার মেট্রিক টন স্থানীয় সরবরাহকারীদের কাছ থেকে খোলা দরপত্রের (ওটিএম) মাধ্যমে এবং বাকি ১২ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে আন্তর্জাতিক সরবরাহকারীদের কাছ থেকে আমদানি করা হবে।টিসিবি উন্মুক্ত দরপত্রের (ওটিএম) মাধ্যমে স্থানীয় সরবরাহকারীদের মাধ্যমে ৫০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল আমদানি করবে। পাবনার ঈশ্বরদীতে রূপপুর গ্রিন সিটি আবাসিক কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ১৩৬টি ইউনিটের ২০তলা ভবনের ০২টিতে ১৫০০ বর্গফুট বাসার ‘আসবাবপত্র সরবরাহ ও স্থাপন’ এবং ‘পর্দা সরঞ্জাম সরবরাহ ও স্থাপন’ শিরোনামে গণপূর্ত অধিদপ্তরের তিনটি পৃথক প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে।

তবে সাংবাদিকদের জন্য কোনো ব্রিফিং না হওয়ায় ক্রয়ের খরচ জানা যায়নি।

এই প্রবন্ধটি শেয়ার করুন
১ টি মন্তব্য