অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরীর সঙ্গে নির্মাতা আদনান আল রাজীবের সম্পর্কটা আসলে কোন জায়গায় দাঁড়িয়ে— প্রশ্নটির কোটি টাকার। কারও কাছে নেই সুনির্দিষ্ট কোনো উত্তর। অবশ্য শোবিজের বাতাসে ভেসে বেড়ায়, লুকিয়ে সংসার পেতেছেন তারা। তবে এ বিষয়ে তাদের থেকে মেলে না কোনো উত্তর। তারা একসঙ্গে ঘোরেন ফেরেন অথচ মুখ খোলেন না।
নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে মেহজাবীন-রাজীব কথা না বললেও তাদের ছবিগুলো ঠিকই কথা বলে। বিভিন্ন অনুষ্ঠান বা গেট টুগেদারে জোড়ায় জোড়ায় হাজির হন তারা। পাশাপাশি দাঁড়িয়ে, কাছাকাছি বসে হন লেন্সবন্দি। সামাজিক মাধ্যমে ভেসে বেড়ায় সেসব ছবি।
এই যেমন সম্প্রতি নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ফেসবুকে কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেছেন। সেখানে তিশা-ফারুকী দম্পতির সঙ্গে বেশ আনন্দঘন মুহূর্ত উপভোগ করতে দেখা গেছে রাজীব-মেহজাবীনকে।
এর আগেও বিভিন্ন সময় সহকর্মীদের ফেসবুকে দেখা গেছে তাদের। অবশ্য সহকর্মীদের ক্যামেরায় তারকাদের অনেককেই দেখা যায়। কিন্তু মেহজাবীন-রাজীবের ব্যাপারটা আলাদা। কেননা যেখানেই রাজীব সেখানেই মেহজাবীন। যেখানেই মেহজাবীন সেখানেই রাজীব। দেখে মনে হয় উপভোগ্য সময়টুকু সবসময় একসঙ্গেই কাটান তারা। তাছাড়া ছবিগুলো দেখেও বোঝা যায় সম্পর্কে বন্ধন আছে।
ফলে মাঝে মাঝেই প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় মেহজাবীন-রাজীবকে। রাজীব বিষয়টিকে গুজব বলে সামলে নিলেও মেহজাবীন উল্টো। তার আচরণ দেখে মনে হয় প্রশ্নকর্তা যেন মহাপাপ করে বসেছেন। বিষয়টি নিয়ে সংবাদ হলে তিনি হলুদ সাংবাদিকতা বলে ক্ষোভ ঝাড়েন। আবার সরাসরি প্রশ্ন ছুড়ে দিলেও মুখে কুলুপ এঁটে রাখেন। এই খেলাটি তারা কতদিন খেলেন— সেটাই দেখার বিষয়।
This is a very good tips especially to those new to blogosphere, brief and accurate information… Thanks for sharing this one. A must read article.
Wow, incredible blog format! How lengthy have you been blogging
for? you make blogging look easy. The entire glance of your website is magnificent, let alone the content!
You can see similar here sklep