

বহু আলোচিত ও প্রতিক্ষীত কারিকুলাম-
- রূপকল্প-২০২১
- পাইলটিং-২০২২
- বাস্তবায়ন-২০২৩
প্রশিক্ষণ:
কোর- ট্রেইনার- সম্পন্ন
উপজেলা মাস্টার ট্রেইনার- সম্পন্ন
মাঠ পর্যায় সকল শিক্ষক- ৬, ৭, ১৩, ১৪, ১৫ জানুয়ারি-২০২৩খ্রী.
কারিকুলামপ্রশিক্ষণের লক্ষ্য-
“মাঠ পর্যায়ে শিখন-শেখানো কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারা।”
নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীরা কীভাবে যোগ্যতা অর্জন করবে —
- অভিজ্ঞতাভিত্তিক শিখন
- হাতে কলমে শিখন
- প্রকল্প এবং সমস্যাভিত্তিক শিখন
- সহযোগিতামূলক শিখন
- অনুসন্ধানভিত্তিক শিখন
- স্ব-প্রণোদিত শিখনের সংমিশ্রণ
- অনলাইন ও মিশ্র শিখন।
যোগ্যতা কী?
‘জ্ঞান, দক্ষতা, দৃষ্টিভঙ্গি ও মূল্যবোধের সমন্বয়ে অর্জিত সক্ষমতা।
যোগ্যতা নির্ধারণের প্রেরণা : মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।
মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার, সাম্য, জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার অভিজ্ঞতা অর্জনের লক্ষ্যে শিক্ষার্থীরা দক্ষতা অর্জন করবে।
নতুন কারিকুলামে শিক্ষাকে প্রতিযোগিতামূলক নয়, সহযোগিতামূলক করা হয়েছে।
পরস্পরের মতের বিনিময় ঘটিয়ে নিজের দক্ষতা বাড়ানোর দিকে নজর দেওয়া হয়েছে।
এই ধারণায় এবার শিক্ষক বই পড়াবেন না; তিনি শিক্ষার্থীদের আনন্দের সাথে বিভিন্ন শিখন-অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে নিয়ে যাবেন। শিক্ষক পালন করবেন মেন্টরের ভূমিকা।
শিখন শেখানোর ধাপ:
নীরব পাঠ, সরব পাঠ, একক কাজ, দলগত কাজ, উপস্থাপন, প্রদর্শন ও প্রশ্নোত্তর।
শিক্ষার্থীর জন্য পাঠ্যবই আর শিক্ষকের জন্য ‘শিক্ষক সহায়িকা’। শিক্ষককে শিক্ষক সহায়িকার বাইরে যাওয়ার সুযোগ নাই। (শিক্ষকদের অনেক সৃজনশীলতা, অভিজ্ঞতা, জ্ঞান আছে। কিন্তু অন্তঃত ২০২৫ সাল পর্যন্ত শিক্ষক সহায়িকা অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হবে, কোন রকম কম বা বেশি কিছু করবেন না।)
পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনেও পাঠদান করা যাবে।
অনেকেই ভাবছেন ও বলছেন নতুন কারিকুলামে পরীক্ষা নেই। হ্যাঁ, পরীক্ষা নেই, আছে মূল্যায়ন। মূল্যায়ন কোন ডিজিটে(সংখ্যায়) হবে না। হবে পারদর্শিতার রুব্রিক্স অনুযায়ী।
মূল্যায়নের_নির্দেশক-
#প্রারম্ভিক #অন্তর্বর্তীকালীন #পারদর্শি/দক্ষ।
মূল্যায়ন হবে মোট ৩ ভাবে-
১. শিখনকালীন মূল্যায়ন (প্রতিটি অভিজ্ঞতা শেষে)
২. সামষ্টিক মূল্যায়ন(৬ মাস ও বছর শেষে মূল্যায়ন মেলার মাধ্যমে) ও
৩. আচরণিক মূল্যায়ন
মূল্যায়নের জন্য অ্যাপ ব্যবহার করা হবে।
এই ক্ষেত্রে শিক্ষক, শিক্ষার্থীর যোগ্যতার মূল্যায়ন নিশ্চিত করবেন।