বরগুনার তালতলীতে গভীর নলকূপ দিতে অনিয়ম।

মোঃ রাসেল মিয়া, স্টাফ রিপোর্টার

বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলায় গভীর নলকূপ বিলি করনে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

তালতলী উপজেলার জনস্বাস্থ্য অফিসের উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার নাজমুল হোসেন শাহিন গণমাধ্যমের সামনে সাক্ষাৎকার দিতে অস্বীকার করেছে।

এ বিষয়ে কয়েকজন ভুক্তভোগী যেমন নাসির আকন , সাইফুর রহমান আব্দুল খালেক বিশ্বাস, মোহাম্মদ নাসির , যুগল , মোঃ হাবিব এদের অভিযোগ প্রথমত উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার শাহিনের কাছে তালিকা দেখতে চাইলে সে বলে লিষ্টে নাম অন্তর্ভুক্ত আছে। অফিসের টাকা জমা দিতে চাইলে উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার শাহীন বলেন আরো এক সপ্তাহ পরে টাকা জমা নিবো এভাবে একাদিক বার অফিসে যাওয়ার পরে বলে আপনাদের নাম লিষ্টে অন্তর্ভুক্ত নাই কারণ জানতে চাইলে উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার শাহীন বলেন আমি এ বিষয়ে কিছু বলতে পারব না। ভুক্তভোগীদের চাওয়া যে এক থেকে একাধিকবার আমাদের নাম লিষ্টে অন্তর্ভুক্ত থাকার পরে এখন কেন লিষ্টে আমাদের নাম থাকবে না। ভুক্তভোগীরা আরও বলেন একজনের নামে থাকা নলকুপ অন্য জনের বাড়ি কিভাবে বসে।

এ বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্ত করে আমাদের গভীর নলকূপ পেতে চাই।

এ বিষয়ে তালতলী উপজেলার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অফিসার মোঃ নাজমুল হাসান শাহিন বলেন আমি এ বিষয়ে কিছু বলতে পারিনা আপনার কোন কিছু যানার দরকার থাকলে জেলা নিবাহী প্রকৌশলী মোঃ রাইসুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করেন।

এ বিষয়ে বরগুনা জেলা জনস্বাস্থ্য নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ রাইসুল ইসলামের সাক্ষাৎকার আনতে গেলে সে বলেছেন এগুলো এম পি মহোদয় ওলটপালট করেছে আমার কিছু বলার ছিলনা।

এ বিষয়ে বরগুনা এক আসনের সাবেক এম পি এডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর মুঠোফোনে একাধিকবার চেষ্টা করলেও তার ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।

এই প্রবন্ধটি শেয়ার করুন
মন্তব্য করুন