

ঢাকার শহরে বসবাসরত সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের জান মাল ও নিরাপদে চলাচল করতে পারা তাদের সাংবিধানিক অধিকার।
আবার রাজনৈতিক দলগুলো সভা-সমাবেশ করবে সেটাও তাদের সাংবিধানিক অধিকার।
সাধারণ মানুষের মৌলিক অধিকার খর্ব করে রাজনৈতিক দল সমাবেশ করবে সেটা তো সংবিধান পরিপন্থী।
মনে রাখতে হবে সবার আগে দেশ ও তার জনগন।তাদের নিরাপত্তাকে প্রাধান্য দিয়েই যা কিছু করতে হবে।
সমাবেশ নয়, সমাবেশ স্থান নিয়ে বিতর্ক। সেক্ষেত্রে রাষ্ট্রের নিরাপত্তায় নিয়োজিত কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই গ্রহণযোগ্য। এই গুলো রাষ্ট্রের একান্তই অভ্যন্তরীণ বিষয়।
প্রশ্ন হচ্ছে এই নিয়ে বিদেশি কূটনীতিকদের অযাচিত গায়ে পরে মন্তব্য কেন?তাদের এতো অনাকাঙ্ক্ষিত হস্তক্ষেপ কেন বাংলাদেশের রাজনীতিতে?
তাও আবার বিশেষ কোন রাষ্ট্র। যারা কিনা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি দিতে কার্পণ্য করেছিল।বাংলাদেশ স্বাধীন ও সার্বভৌমত্ব অর্জন করুক সেটা কখনোই চায় নি।এমন কি স্বাধীনতার পরবর্তীকালে নানা রকম ব্যঙ্গাত্বক উক্তি করে করে অপমান অপদস্ত করেছিল আমার দেশকে নিয়ে।এমনকি ‘৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তার পরিবারকে হত্যার চক্রান্তেও তাদের পরোক্ষ ভূমিকা ছিল।
স্বাধীনতার এই সুবর্ণ জয়ন্তীতে এসে সেই ধূর্ত দেশের কোন কূটনৈতিকের বক্তব্যে কর্ণপাত করার সময় অদম্য বাংলা ও বাঙালির নেই।কারন তারা চায় তাদের তাবেদারি করা বাংলাদেশ, যেমনটা পাকিস্তানকে বানিয়েছে।কিন্তু তারা জানে না এটা শেখ হাসিনার বাংলাদেশ।এটা শেখ মুজিবের সুযোগ্য কন্যার বাংলাদেশ,যে দেশ কারও কাছে মাথা নত করে না।